বিশ্ব মানবাধিকার দিবসে জে এম সেন হলে বিলস-এর আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত
বিশ্ব মানবাধিকার দিবস-২০২২ উপলক্ষে বিল্স-এর উদ্যোগে আজ ১০ ডিসেম্বর শনিবার বিকেল ৩টায় নগরীর জে এম সেন হলে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপ¯িহত ছিলেন বিশিষ্ট আইনজীবী এডভোকেট সুভাষ চন্দ্র লালা, বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম জেলা আদালতের পিপি এডভোকেট শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বিল্স-এলআরএসসি পরিচালনা পরিষদের সদস্য ও জাতীয় শ্রমিক লীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি শ্রমিক নেতা মু. শফর আলী। আলোচনা সভায় ”৪র্থ শিল্প বিপ্লব ও শ্রমিকের মানবাধিকার” বিষয়ে একটি ধারণাপত্র পাঠ করেন প্রবীন শ্রমিক নেতা ও জেলা টিইউসি সভাপতি তপন দত্ত। সভাটি সঞ্চালনা করেন বিল্স-এর সিনিয়র কর্মকর্তা পাহাড়ী ভট্টাচার্য। আলোচনা সভায় বিল্স-সহযোগি বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়ন সংগঠনসমূহের নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন যথাক্রমে শ্রমিক নেতা বিজেএসডি-র মু. ইদ্রিস মিয়া, শামশুল আলম ও এডভোকেট মো. ইকবাল হোসেন, টিইউসি-র আব্দুস সবুর ও আব্দুর রহিম, বিএলএফ-এর মো. নুরুল আবছার ভ’ঁইয়া, বিএমএসএফ-এর নুরুল আবছার, বিএফটিইউসি-র রিজওয়ানুর রহমান খান ও কে এম শহীদুল্লাহ্, বিজেএসএফ-এর জাহেদউদ্দিন শাহীন, জেএসএল-এর লুৎফুন্নাহার সোনিয়া প্রমূখ। আলোচনা সভায় ”৪র্থ শিল্প বিপ্লব ও শ্রমিকের মানবাধিকার” বিষয়ে উপস্থাপিত ধারণাপত্রে শ্রমিক নেতা তপন দত্ত বলেন, ”মানবাধিকারের বিষয়টি বিমূর্ত কোন বিষয় নয়। নির্দিষ্ট দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা, শিল্পায়ন, শিল্পের উৎপাদন স্তর, আর্ন্তজাতিক বাজার ব্যবস্থা, টেকনোলজির উন্নতি বা অগ্রগতি, উন্নত টেকনোলজির সাথে দেশের উৎপাদন ব্যবস্থার আন্ত-সম্পর্ক ইত্যাদি বিষয়সমূহ ওতপ্রোতভাবে যুক্ত।” তিনি উল্লেখ করেন. ”৪র্থ শিল্প বিপ্লব হচ্ছে উৎপাদনের এমন একটি স্তর বা যুগ যা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি” নির্ভর অর্থনীতির উপর প্রতিষ্ঠিত। ৪র্থ শিল্পবিপ্লবের প্রভাব পূর্বের যে কোন স্তরের চেয়ে অনেক বেশী ক্রিয়াশীল। কিন্তু শ্রম ও কর্মসংস্থানের ওপর ৪র্থ শিল্পবিপ্লবের প্রভাব অনিশ্চয়তার সৃষ্টি করে।” সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিশিষ্ট আইনজীবী এডভোকেট সুভাষ চন্দ্র লালা বলেন, ”শ্রমিকদের অধিকার সচেতন হওয়ার কোন বিকল্প নেই। পরিবর্তিতবিশ্ব পরিস্থিতির সাথে মিল রেখে শ্রমিক নেতৃত্বকে সামনে এগিয়ে যাওয়ার কৌশল র্নিধারণ করতে হবে।” বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এডভোকেট শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী বলেন, ”বর্তমান শ্রম-বান্ধব সরকার শ্রমিকদের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে নানা ইতিবাচক উদ্যোগ গ্রহন করেছে। আমাদের একবিংশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় তৃণমূল ট্রেড ইউনিয়ন নেতৃত্বকে প্রস্তুত করতে হবে।”
বিশ্ব মানবাধিকার দিবসে জে এম সেন হলে বিল্স-এর আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত
বিশ্ব মানবাধিকার দিবস-২০২২ উপলক্ষে বিল্স-এর উদ্যোগে আজ ১০ ডিসেম্বর শনিবার বিকেল ৩টায় নগরীর জে এম সেন হলে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উ্পস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট আইনজীবী এডভোকেট সুভাষ চন্দ্র লালা, বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম জেলা আদালতের পিপি এডভোকেট শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বি্লস-এলআরএসসি পরিচালনা পরিষদের সদস্য ও জাতীয় শ্রমিক লীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি শ্রমিক নেতা মু. শফর আলী। আলোচনা সভায় ”৪র্থ শিল্প বিপ্লব ও শ্রমিকের মানবাধিকার” বিষয়ে একটি ধারণাপত্র পাঠ করেন প্রবীন শ্রমিক নেতা ও জেলা টিইউসি সভাপতি তপন দত্ত। সভাটি সঞ্চালনা করেন বিল্স-এর সিনিয়র কর্মকর্তা পাহাড়ী ভট্টাচার্য। আলোচনা সভায় বিল্স-সহযোগি বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়ন সংগঠনসমূহের নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন যথাক্রমে শ্রমিক নেতা বিজেএসডি-র মু. ইদ্রিস মিয়া, শামশুল আলম ও এডভোকেট মো. ইকবাল হোসেন, টিইউসি-র আব্দুস সবুর ও আব্দুর রহিম, বিএলএফ-এর মো. নুরুল আবছার ভ’ঁইয়া, বিএমএসএফ-এর নুরুল আবছার, বিএফটিইউসি-র রিজওয়ানুর রহমান খান ও কে এম শহীদুল্লাহ্, বিজেএসএফ-এর জাহেদউদ্দিন শাহীন, জেএসএল-এর লুৎফুন্নাহার সোনিয়া প্রমূখ। আলোচনা সভায় ”৪র্থ শিল্প বিপ্লব ও শ্রমিকের মানবাধিকার” বিষয়ে উপ¯হাপিত ধারণাপত্রে শ্রমিক নেতা তপন দত্ত বলেন, ”মানবাধিকারের বিষয়টি বিমূর্ত কোন বিষয় নয়। নির্দিষ্ট দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা, শিল্পায়ন, শিল্পের উৎপাদন স্তর, আর্ন্তজাতিক বাজার ব্যবস্থা, টেকনোলজির উন্নতি বা অগ্রগতি, উন্নত টেকনোলজির সাথে দেশের উৎপাদন ব্যবস্থার আন্ত-সম্পর্ক ইত্যাদি বিষয়সমূহ ওতপ্রোতভাবে যুক্ত।” তিনি উল্লেখ করেন. ”৪র্থ শিল্প বিপ্লব হচ্ছে উৎপাদনের এমন একটি স্তর বা যুগ যা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি” নির্ভর অর্থনীতির উপর প্রতিষ্ঠিত। ৪র্থ শিল্পবিপ্লবের প্রভাব পূর্বের যে কোন স্তরের চেয়ে অনেক বেশী ক্রিয়াশীল। কিন্তু শ্রম ও কর্মসংস্থানের ওপর ৪র্থ শিল্পবিপ্লবের প্রভাব অনিশ্চয়তার সৃষ্টি করে।” সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিশিষ্ট আইনজীবী এডভোকেট সুভাষ চন্দ্র লালা বলেন, ”শ্রমিকদের অধিকার সচেতন হওয়ার কোন বিকল্প নেই। পরিবর্তিত বিশ্ব পরিস্থিতির সাথে মিল রেখে শ্রমিক নেতৃত্বকে সামনে এগিয়ে যাওয়ার কৌশল র্নিধারণ করতে হবে।” বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এডভোকেট শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী বলেন, ”বর্তমান শ্রম-বান্ধব সরকার শ্রমিকদের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে নানা ইতিবাচক উদ্যোগ গ্রহন করেছে। আমাদের একবিংশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় তৃণমূল ট্রেড ইউনিয়ন নেতৃত্বকে প্রস্তুত করতে হবে।”