চলমান সংবাদ

‘পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্রে মাসে গচ্চা ১৮০ কোটি টাকা’

সংবাদপত্র

পায়রায় ১ মাসে গচ্চা ১৮০ কোটি টাকা। যুগান্তরের প্রথম পাতার শিরোনাম।

সমন্বয়হীনতা, অব্যবস্থাপনা আর ভুল পরিকল্পনার কারণে বন্ধ থাকার পরও পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত ১৮০ কোটি টাকা। বসিয়ে বসিয়ে ক্যাপাসিটি চার্জ হিসাবে এ টাকা গচ্চা দিতে হবে সরকারকে।

চুক্তি অনুযায়ী কোনো কারণে পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ না কিনলে প্রতি ইউনিট (পার কিলোওয়াট আওয়ার) বিদ্যুতের জন্য পায়রাকে ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হবে ৪ টাকা। সে হিসাবে ১ মাসে ১৩২০ মেগাওয়াটের জন্য দিতে হবে ১৮০ কোটি টাকার বেশি অর্থ।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, উৎপাদন বন্ধ থাকায় একদিকে বিদ্যুতের অভাবে দেশব্যাপী মানুষজন চরম কষ্ট ভোগ করছেন অপরদিকে অহেতুক ক্যাপাসিটি চার্জে খালি হচ্ছে সরকারের কোষাগার। এ যেন মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা।

Another power plant shut due to fuel crisis – ইংরেজি দৈনিক নিউ এজের শিরোনাম।

বলা হচ্ছে জ্বালানি সংকটে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের বাঁশখালিতে দেশের আরেকটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ হয়ে গিয়েছে।

মূলত পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ হয়ে যাবার পর কয়লা চালিত বাঁশখালী বিদ্যুৎ কেন্দ্র কাজে লাগানো হয়, কিন্তু সেটাও বন্ধ হয়ে গেল।

তবে শুক্রবারের বৃষ্টি তাপমাত্রা কমিয়ে দিয়েছে ও একইসাথে বিদ্যুতের চাহিদাও নামিয়ে এনেছে।

রাজধানীসহ সারাদেশে ঝুম বৃষ্টি – দৈনিক সংবাদের প্রথম পাতার খবর।

বলা হয় টানা কয়েক দিনের তীব্র রোদ আর বিদ্যুতের ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে কাহিল হয়ে পড়েছিলেন রাজধানীসহ সারাদেশের মানুষ।

শুক্রবার সকাল থেকে রাজধানীসহ বিভিন্ন জেলাতে বৃষ্টির দেখা মিলছে। ফলে স্বস্তির বৃষ্টিতে, জনমনে দেখা দিয়েছে প্রশান্তি। তবে দুদিন পর তাপমাত্রা ফের বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।

বৃষ্টি নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের শিরোনাম – স্বস্তির বৃষ্টিতে ভিজলো রাজধানী, কমেছে তাপমাত্রা, নিয়ন্ত্রণে আসছে লোডশেডিংও।